ডিএই‘র চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের তথ্য ২০২৩-২৪ | ||||||
ক্রঃনং | প্রকল্পের নাম (বাস্তবায়নকাল), উন্নয়ন সহযোগীর নাম, প্রকল্প পরিচালকের নাম ও ফোন | প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য | প্রকল্পের মুল কার্যক্রম | প্রাক্কলিত ব্যয় | জেলা | উপজেলা |
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ |
ক) এডিপিভুক্ত প্রকল্প | ||||||
১ | গোপালগঞ্জ, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষিরা ও পিরোজপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প, (১ম সংশোধিত, ১ম আন্তঃখাত সমন্বয়), ডিএই অঙ্গ, (জুলাই/১৮-জুন ২০২৪), জিওবি জনাব আলমগীর বিশ্বাস, প্রকল্প পরিচালক মোবাইলঃ ০১৭১০৯৬৪৬৯৬ | উদ্দেশ্যঃ ১। ফসলের নিবিড়তা ৫-৮% বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় কৃষি উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা। ২। উপযুক্ত জাত, মানসম্মত বীজ, যথাযথ মাটির স্বাস্থ্যব্যবস্থাপনা, জৈব সার ও জৈবিক বালাই ব্যবস্থাপনা, কৃষিতাত্ত্বিক পরিচর্যা এবং সেচ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেবিভিন্ন ফসলের গড় ফলন পার্থক্য ৫% হ্রাস করা। ৩। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানব সম্পদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা। | কার্যক্রমঃ বিভিন্ন ফসলের প্রদর্শনী -২৭৪৯৯টি, কৃষক প্রশিক্ষণ-১২৭৫ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ-৬০ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-১৮ব্যাচ, মাঠদিবস-২০২৮টি, উদ্ধুদ্ধকরণ ভ্রমণ-৮৮ ব্যাচ, সেচ অবকাঠামো নির্মাণ-১৫৬টি, ফেরোমোন ট্র্যাপ ও ইয়োলো ট্র্যাপ-৪০,০০০টি, অফিস ভবন-১টি (১৮,০০০ বর্গ. ফুট) | ৭৩.১৭৩৭ | ||
২ | স্মলহোল্ডার এগ্রিকালচারাল কম্পিটিটিভনেস প্রজেক্ট (এসএসিপি)ডিএই ও ম্যানেজমেন্ট অঙ্গ, (১ম সংশোধিত),, (জুলাই/১৮-জুন ২০২৪), জিওবি জনাব ড. মুহাম্মদ এমদাদুল হক, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ 01715691657 | কার্যক্রমঃ প্রদর্শনী স্থাপন-৫৪০০০টি, কৃষক প্রশিক্ষণ ৯১২০০ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ ৩০ ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-৩০ ব্যাচ, মাঠদিবস -২৫০০টি, এক্সপোজার ভিজিট ১৩ ব্যাচ, ওয়ার্কশপ ৩৪টি, কৃষক ব্রিফিং-৮৬৭টি, এক্সেঞ্জ ভিজিট-৩৯০টি, ফার্মার ফিল্ড স্কুল-১৩০০টি, লিড ফার্মার-১৮০০০এমএম, পিআরএ-১০০০০টি। | ২৫৮.৮৩১৮ | |||
প্রকল্পের উদ্দেশ্যঃ জলবায়ুর পরিবর্তনশীল পরিস্থিতিতে চাহিদা ভিত্তিক ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, শস্যের বহুমূখীকরণ ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে কৃষকের আয় বৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন। | ||||||
৩ | রংপুর বিভাগ কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্প, ডিএই অঙ্গ, (জুলাই/১৮-জুন ২০২৩), জিওবি ও আইডিবি, আবু ফাত্তাহ্ মোঃ রওশন কবীর, প্রকল্প সমন্বয়কারী পরিচালক , ফোনঃ +88 0171-7623 350 | উদ্দেশ্যঃ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হলো রংপুর বিভাগে দারিদ্র বিমোচন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিতকরণ। | কার্যক্রমঃ কৃষক গ্রুপ ফরমেশন-৩০০০টি, মাঠ প্রদর্শনী-১৫০০০টি, কৃষি মেলা-৪০টি, কৃষক প্রশিক্ষণ-৩০০০ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-১০ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ-৫০ ব্যাচ, মটিভেশনাল ট্যুর-৬৫ ব্যাচ, ফলজ বৃক্ষ রোপণ ৫০০০০০টি, ,হ্যান্ড স্প্রেয়ার-৫০০টি, পাওয়ার স্প্রেয়ার-৫০০টি, ফুট পাম্প-৫০০টি, উইডার-৫০০টি, ট্রান্সপ্লান্টার-৪০০টি, রিপার-৫০০টি, পাওয়ার থ্রেসার-২১২০টি, উইনোয়ার-৬০টি, গ্রেইন ময়েশ্চার মিটার-১২০টি। | ১১৩.২২৯২ | ||
৪ | ভূ-গর্ভস্থ পানির সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের সেচ নির্ভর কৃষি ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক সমীক্ষা প্রকল্প, (১ম সংশোধিত), ডিএই অঙ্গ, (জুলাই/২০২০-ডিসেম্বর/২৩) জিওবি মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রকল্প সমন্বয়কারী পরিচালক, ফোন 01675751322 | প্রকল্পের উদ্দেশ্য: (১) প্রস্তাবিত প্রকল্পের মাধ্যমে স্বল্প দক্ষ, স্বল্প-উৎপাদনশীল ও অপচয়মূলক পানি ব্যবস্থাপনা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক প্রণোদনা তৈরীর ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারণে সহায়তাকরণ। (২) পাঁচ (৫)টি অঙ্গভিত্তিক (পানির পরিমাণভিত্তিক সেচ চার্জ, স্মার্ট কার্ড, AWD প্রযুক্তি, পানি সরবরাহ দক্ষতা, কমিউনিটি ভিত্তিক পানি ব্যবস্থাপনার ) প্রস্তাবিত পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিএমডিএ ও বিএডিসি- এর গভীর নলকূপ এলাকায় সেচে ব্যবহৃত পানির সাশ্রয়, দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করণ। (৩) অগভীর নলকূপ এবং বেসরকারী খাতে গভীর নলকূপ সেচের উপর সমীক্ষা পরিচালনা করে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে ঐ সকল ক্ষেত্রে কিভাবে সেচ পানির বাজারকে আরো দক্ষ ও উৎপাদনশীল করা যায় তা’ নিরূপণ করা । |
দল গঠন-১৫টি, প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ-২ ব্যাচ, কৃষক প্রশিক্ষণ-৫০ ব্যাচ, মাঠ দিবস-৫টি, জাতীয় কর্মশালা-১টি, গভীর নলকূপ এলাকায় ১টি করে প্রদর্শনী স্থাপন ( ২ টি), ডেক্সটপ কম্পিউটার, আসবাবপত্র। | ১.৯৪৮৯ | ||
৫ | ‘‘তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প” বাস্তবায়ন কাল-(জুলাই/২০২০-জুন/২০২৫) জিওবি, মুহাম্মদ আরশেদ আলী চৌধুরী, প্রকল্প পরিচালক, ফোন 01718030377 | প্রধান উদ্দেশ্যঃ তেলজাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ এবং উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদাপূরণ ও আমদানি ব্যয় হ্রাস করা। | কার্যক্রমঃ ১. কৃষক প্রশিক্ষণ ৪৯০ ব্যাচ, ২. সরিষা বপণ যন্ত্র ড্রাইভার প্রশিক্ষণ ১০ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ ১৫০ ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ ২০ ব্যাচ, মৌমাছি পালনের উপর কর্মকর্তাদের সার্টিফিকেট কোর্স ৪ ব্যাচ, কৃষক মাঠ দিবস ও কারিগরী আলোচনা ৫৩০২ টি, কৃষক উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ ৩২ ব্যাচ, ক্রপিং প্যাটার্ণভিত্তিক প্রদশনী-৪০,০০০ টি, বীজ বিতরণ ফলোআপ ৪২০.৭৫ টন, সরিষা বপন যন্ত্র (পিটিওএসসহ পাওয়ার টিলার ও টুলবক্স) ৩০০টি, মৌ-বাক্স (উন্নতমানের) ৩০০০টি, মৌ-কলোনী ৩০০০টি, এপিকালচার এক্সেসরিস ৩০০০টি, মধু সংগ্রাহক ( ফুড গ্রেড প্লাস্টিক) ১৫০০টি, রিফ্রাক্টো মিটার ২৫০টি, বীড্স(beads) ৬৪টি, ড্রাইং ড্রাম(drying drum ৬৪টি, স্টোরেজ ড্রাম(stroage drum) ৫৫৮৯০টি, বীডস ক্যাপাসিটি ৬৪টি,বীডস স্টোরেজ (১০০ লিটার)৬৪টি, কুলিং ড্রাম(cooling drum) ৬৪টি, ট্রে/পলিব্যাগ (ভূট্টার চারা গজানোর জন্য)- থোক,চালুনী-২০০০০টি। | ২২২.১৬৮৭ | ||
৬ | ‘‘কাজুবাদাম ও কফি গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প”, ডিএই অঙ্গ, বাস্তবায়ন কাল-জানুয়ারি/২০২১খ্রি:-ডিসেম্বর/২০২৫খ্রি: জিওবি, জনাব শহিদুল ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক, ফোন ০১৭১২৭৯৪১১৭ |
উদ্দেশ্য: কাজুবাদাম ও কফির জাত ও ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং সম্প্রসারণের মাধ্যমে উৎপাদন ৫০% বৃদ্ধি এবং বিদ্যমান উৎপাদন এলাকা ২০০০ হেক্টর হতে ৬০০০ হেক্টর বৃদ্ধি করা, ২. উৎপাদিত কাজুবাদাম ও কফির দেশের চাহিদা মেটানোর পাশিাপাশি বিদেশে রপ্তানীর মাধ্যমে বৈদেশিক আয় বৃদ্ধি করা, ৩. প্রকল্প এলাকায় কৃষকদের দক্ষতা উন্নয়ন (৪৯৫০০ জন কৃষক/কৃষানী), কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিসহ দারিদ্র বিমোচন ও পুষ্টি উন্নয়ন সহায়তা করা, ৪. পাহাড়ী এলাকায় পতিত জমি কাজে লাগিয়ে স্বল্প পুঁজিতে আগ্রহী ও অগ্রগন্য কৃষকদের দ্বারা উৎপাদিত কাজুবাদাম ও কফি প্রক্রিয়াজাতকরণ, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ করা। | কার্যক্রম: প্রশিক্ষণ-১৬৮৬ ব্যাচ, প্রদর্শনী-১০৫০০ টি, কফি প্রসেসিং যন্ত্রপাতি ক্রয়-১৫০ সেট, ভবন নির্মাণ-১টি। | ১৫৮.৫৪০০ | ||
৭ | কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারকরণ প্রকল্প (জানুয়ারি ২০২৩-সেপ্টেম্বর ২০২৭)-লিড এজেন্সী ডিএই, জিওবি, জনাব মোহাম্মদ বনি আমিন, প্রকল্প পরিচালক, মোবাইলঃ ০১৭১৭৮৩৫১৭৬ | ১. বিদ্যমান শস্য বিন্যাস পরিবর্তন ও আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে কৃষির উৎপাদনশীলতা বর্তমান অবস্থা থেকে ০৮-১০% বৃদ্ধি করা। ২. পুষ্টি সমৃদ্ধ ফসল চাষ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ১৩৭১৮টি বিভিন্ন ফসলের প্রদর্শনী স্থাপন এবং ১৫৫টি পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ ফসল গ্রাম সৃজনের মাধ্যমে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন;বাজার ব্যবস্থা উন্নয়ন ও খাদ্য বিতরণ ব্যবস্থা উন্ন্য়ন। ৩. কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় প্রায় ৩,০৮,৬১৮টি কৃষক পরিবার পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন এবং ৩৭২০০ জন কৃষক-কৃষাণির আয়বর্ধন কাজে সম্পৃক্তকরণ এবং বারটানের আঞ্চলিক কার্যালয়ে ৭টি মিনি নিউট্রিশন ল্যাব. স্থাপনসহ আঞ্চলিক কার্যালয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি। ৪. ৬৩৬০ ব্যাচ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কৃষাণ-কৃষাণী, কমকর্তা-কর্মচারী ও সুবিধাভোগি জনগোষ্ঠীকে নিরাপদ কৃষি, পুষ্টি ও আয়বর্ধক কার্যক্রম সম্পর্কে জ্ঞানের পরিধি ও দক্ষতা বৃদ্ধি। | কৃষক প্রশিক্ষণ, নার্সারী ব্যবস্থাপনা বিষয়ক আবাসিক কৃষক প্রশিক্ষণ, এসএএও প্রশিক্ষণ, ডিএই অফিসার প্রশিক্ষণ, জিঙ্ক সমৃদ্ধ ধানের জাত ,প্রদর্শনী, ভূট্টা উৎপাদন, মিষ্টি আলু উৎপাদন, মিষ্টি কুমড়া/ফ্রেন্সবীন/শশা/ খিরা/গাজর/ব্রকলি/রঙিন, চিনা বাদাম উৎপাদন, ডাল (মসুর/ মুগ/ ছোলা/ মাসকলাই), তরমুজ উৎপাদন (সারা বছর উৎপাদিত জাতসহ), ভার্মিকম্পোস্ট, মিনি মিশ্র/একক ফল বাগান স্থাপন প্রদর্শনী, প্রতিটি গ্রাম পুষ্টি নিরাপত্তায় সবজি, ফল ও মসলা জাতীয় মডেল বাগান স্থাপন এবং মিশ্র ফল বাগান স্থাপন | ১১৪.৭৫৭২ | ||
৮ | বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন-৩য় সংশোধিত, (জুলাই/১৫-জুন/২৫) জিওবি, ড. মোঃ মেহেদি মাসুদ , প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ৫৫০২৮৩৮৪, ০১৭১৬২৬০৬৯৫ | উদ্দেশ্যঃ ১) দেশের ৩ টি পাহাড়ী জেলাসহ অন্যান্য জেলার অসমতল ও পাহাড়ী জমি এবং উপকুলীয় ও অন্যান্য অঞ্চলের অব্যবহৃত জমি ও বসতবাড়ীর চার পাশের জমিকে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের আওতায় এনে উদ্যান ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি , ২) দেশীয় এবং রপ্তানীযোগ্য ফসলের ক্লাষ্টার/ক্লাব ভিত্তিক উৎপাদন বিদ্যমান হর্টিকালচার সেন্টার সমুহের অবকাঠামো উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন এবং প্রস্তাবিত নতুন হর্টিকালচার স্থাপনের মাধ্যমে মান সম্পন্ন ও নতুন জাতের চারা/কলম উৎপাদন বৃদ্ধি। ৩) প্রদর্শনী ও অন্যান্য টেকসই পদ্ধতির মাধ্যমে উদ্যান ফসলের আধুনিক প্রযুক্তিসমূহ চাষী পর্যায়ে সম্প্রসারণ করা। | কার্যক্রমঃ প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা সফর-৯৬২৪ ও ৯৮ ব্যাচ, প্রদর্শনী-৮৩১৫০টি, যানবাহন ক্রয়-১৫৮ টি, কৃষি যন্ত্রপাতি ও অফিস সরঞ্জাম ক্রয়, নির্মাণ ও পূর্ত, নগর বিক্রয় কেন্দ্র, ফল প্রক্রিয়াজাতকরণ ফ্যাক্টরী নির্মাণ, ভুমি উন্নয়ন। | ৬৭১.৬০০ | ||
৯ | বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, ঝালকাঠী, বরগুনা, মাদারীপুর ও শরিয়তপুর কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প, (১ম সংশোধিত) (জুলাই/১৮-জুন ২০২৪), জিওবি জনাব সুলতান আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ 0১৭২০-৩৮৬১৭৪ | উদ্দেশ্যঃ ১) পতিত জমি চাষের আওতায় আনা এবং একক ও বহুবিদ ফসলের আবাদ বৃদ্ধির মাধ্যমে শস্যের নিবিড়তা ৫% বৃদ্ধিকরণ, ২) আধুনিক ও এলাকা উপযোগী প্রযুক্তির মাধ্যমে ফলনের তারতম্য কমিয়ে এবং কৃষি সেবা সম্প্রসারণের মাধ্যমে ৩% ফসল উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ, ৩) পরিবর্তিত জলবায়ুর সাথে অভিযোজনের মাধ্যমে সাম্প্রতিক উদ্ভাবিত প্রযুক্তি এবং এলাকা উপযোগী ফসল ও জাত সম্প্রসারণ। | কার্যক্রমঃ কৃষক প্রমিক্ষণ-১৬৭২ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ-৫০ ব্যাচ ,কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-১২ ব্যাচ, ৫ ব্যাচ প্রকল্প সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তাদের বৈদেশিক শিক্ষা সফর, প্রযুক্তি সম্প্রসারণের জন্য ৫০১১০ টি প্রদর্শনী স্থাপন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ৫০১১ টি মাঠ দিবস আয়োজন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণের কৌশল হিসাবে ৯০ টি কৃষি মেলা এবং ৭টি কর্মশালা আয়োজন, ৩১০ রানিং মিটার সীমানা প্রাচীর নির্মাণ ও ২টি আবাসিক ভবন সংস্কার। | 125.8370 | ||
১০ | পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প (১ম সংশোধিত), (৩১ অক্টোবর/১৮-জুন ২০২৪), জিওবি জনাব মোঃ mvjvn& উদ্দীন সরদার, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০২৫৫০২৮২০৮, ০১৭১৮২৩৭৬৬৭ | উদ্দেশ্যঃ ১) নিরাপদ ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা , ২) প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কৃষকের কারিগরি দক্ষতা এবং নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করে কৃষক, শ্রমিক ও ভোক্তার শারীরিক-মানষিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা, ৩) খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রদর্শনী স্থাপনের মাধ্যমে প্রমানিত আধুনিক প্রযুক্তির সম্প্রসারণ করা। | কার্যক্রমঃ কৃষক প্রশিক্ষণ-১৬ ব্যাচ (৪৮০ জন), বিভাগীয প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ- কোর্স (এইও)-৬ ব্যাচ (৪৮০ জন),বিভাগীয প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ- কোর্স (এসএএও)-৩ ব্যাচ (২৪০ জন), এফ এফ এস (ধান, সবজি, ফর, ভুট্টা)-৭২০৪টি, জৈব কৃষি ও জৈবিক বালাই ব্যবস্থাপনা প্রদর্শনী-৪২০১৮টি, মাঠ দিবস-১৪০০৬টি, ট্যাগ এসএএও ক্রাশ কোর্স-২১ ব্যাচ (৬৩০ জন), আইপিএম মডেল ইউনিয়ন-৪০টি, পোকা দমন ব্যবস্থাপনা ওয়ার্কশপ- ২৩টি, রিফ্রেসার্স কোর্স (এফটি)-১২ ব্যাচ (৩৬০ জন), স্কুল আইপিএম-১২২টি, আইপিএম ক্লাব সহায়তা-১৫৮৫টি। | ১৮১.৩১৭০৪ | ||
১১ | লেবু জাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প, (১ম সংশোধিত), (মার্চ/১৯-ডিসেম্বর ২০২৩), জিওবি জনাব ফারুক আহমদ, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ০২০৫৫০২৮৬৮৯ ০১৭১২৯১৭২৬২ | উদ্দেশ্যঃ ১) প্রকল্প এলাকায় লেবু জাতীয় ফল চাষ নিবিড়করণ ও প্রায় ১০-১৫% ফলন বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা, ২) প্রকল্প এলাকায় অতিরিক্ত ৪০,০০০ মে.টন মাল্টা ও কমলা উৎপাদনের মাধ্যমে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়, ৩) প্রকল্প এলাকায় মাল্টা ও অন্যান্য লেবু জাতীয় ফল উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে প্রকল্পের এলাকায় বাইরের ২৫% কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা, ৪) প্রকল্প এলাকার ২০টি সরকারী নার্সারীতে লেবু জাতীয় ফলের মাতৃবাগান স্থাপন ও চারা উৎপাদনের দক্ষতা প্রায় ২৫% বৃদ্ধি করা। | কার্যক্রমঃ ৫৪,১০০টি লেবু জাতীয় ফসলের (মাল্টা, কমলা, বাতাবী লেবু ও লেবু) একক/মিশ্র প্রদর্শনী, ৫০০০টি পুরাতন লেবু জাতীয় ফল বাগান পরিচর্যা, ২০টি নার্সারী ব্যবস্থাপনা, চারা উৎপাদন ও উন্নয়ন, ২০ ব্যাচ অফিসার, ১০০ ব্যাচ এসএএও এবং ১৯৭০ ব্যাচ কৃষক প্রশিক্ষণ, ২৪৬টি উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ ও ৬১৫টি মাঠ দিবস, ৩টি জাতীয় ও ৩৫টি আঞ্চলিক কর্মশালা | ১২৬.৪৩৫০ | ||
১২ | আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প, (১ম সংশোধিত) (ফেব্রুয়ারি/১৯-জুন ২০২৪), জিওবি জনাব মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০১৭১১৪৮৩৪২৪ | উদ্দেশ্যঃ ১) সঠিক সময়ে সঠিক মূল্যে সঠিক জাতের উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ সহজলভ্য করে ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা। ২) উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষে মানসম্মত ধান, গম ও পাট বীজ চাষী পর্যায়ে উৎপাদন ও বিপণনের মাধ্যমে কৃষকের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন করা। ৩) কৃষক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মধ্যকার সম্পর্ক জোরদার করে দ্রুত চাষী পর্যায়ে এলাকাভিত্তিক লাগসই নতুন জাত সম্প্রসারণ করা। | প্রকল্পের কার্যক্রমঃ ১) প্রদর্শনীঃ বোরো - ১২২০০ টি, আউশ - ৭০০০ টি, রোপা আমন - ১১৪০০ টি, গম- ২৮০০ টি, নাবী পাট- ১৪৮০ টি) ও মাঠদিবস ৩৪৮৮ টি, ২) উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমন-১০৫ টি,৩) কৃষকদল প্রশিক্ষণ- ১৬৭৪০ ব্যাচ, ৪) এসএএও প্রশিক্ষণ- ১৫০ ব্যাচ, ৫) কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ- ৬০ ব্যাচ, ৬) জাতীয় কর্মশালা-৩ টি, ৭) আঞ্চলিক কর্মশালা-৬৫ টি), ৮) মনিটরিং সেবা জোরদারকরন, ৯) উপকরন সরবরাহ (বীজ, সার, বালাইনাশক, বীজ শুকানো ও সংরক্ষণ পাত্র, ময়েশ্চার মিটার, চালনি, মোড়কীকরণের যন্ত্রপাতি ইত্যাদি, ১০) ক্ষুদ্র বীজ শিল্প স্থাপন | ২৯৬.৪৯১৯৩ | ||
১৩ | কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প, ১ম সংশোধিত), (মার্চ/১৯ থেকে ডিসেম্বর/২০২৩) জনাব মোখলেছুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ 01718095657 | উদ্দেশ্যঃ ক) প্রকল্প এলাকায় কন্দাল ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে এ ধরনের ফসলের জমির পরিমান ২০-২৫% বৃদ্ধি করা। খ) বিএআরআই কর্তৃক উদ্ভাবিত আলু, মিষ্টিআলু, ওলকচু, মুখিকচু, পানিকচু, লতিকচু, কাসাভা ও গাছআলুর প্রমাণিত জাতসমূহ সম্প্রসারণ করা গ) সুবিধাবঞ্চিত ও সিডর আক্রান্ত এলাকায় প্রশিক্ষণ, উদ্বুদ্ধকরণ, প্রদর্শনী কার্যক্রমের মাধ্যমে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, কন্দাল ফসল আবাদ বৃদ্ধিকরণ ও পু্ষ্টিমান উন্নয়ন। | কার্যক্রমঃ প্রদর্শনী-২৮৪৪০টি, প্রশিক্ষণ-৬৯৮১ ব্যাচ, বৈদেশিক প্রশিক্ষণ- ৫০ জন, বৈদেশিক শিক্ষা সফর-৫০ জন, মাঠ দিবস-২৮৪৪ টি, উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ-৪৫০ টি, কৃষি মেলা-৩০০ টি, আঞ্চলিক কর্মশালা-২৬ টি, জাতীয় কর্মশালা-৩ টি,আলু সংরক্ষণাগার-১৫০ টি। | ১৭৯.১০৮৯ | ||
১৪ | আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন, (১ম সংশোধিত) (জানুয়ারি /২০২০-ডিসেম্বর/২৫) জিওবি ড. এস.এম হাসানুজ্জামান, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০১৭১২৫০২৩২২ | উদ্দেশ্যঃ প্রকল্প এলাকার শস্য নিবিড়তার হার ২৩৭% হতে ২৪২% এ উন্নীতকরণ ; • আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রকল্পভূক্ত ফসলের উৎপাদন ১০- ১৫% বৃদ্ধিকরণ ; |
কার্যক্রমঃ ২৮৮১ ব্যাচ কৃষক প্রশিক্ষণ, অগ্রগামী কৃষক প্রশিক্ষণ ১০০ ব্যাচ, ২০০ ব্যাচ এসএএও প্রশিক্ষণ , ৪০ব্যাচ অফিসার প্রশিক্ষণ, ২৫৮২০টি প্রদর্শনী , ২৫৮২ টি কৃষক মাঠ দিবস, ৩টি মিনি কোল্ড স্টোরেজ ( ৮ টনের ১টি ও ৪ টনের ২টি) নির্মান, ৭০% ভর্তুকিতে ৫৭৯৫ কৃষি যন্ত্র, পলিনেট হাউজ-৬৭টি, ডিএইর আঞ্চলিক অফিস ভবন-০২টি, কৃষি মেলা-২০১টি, কৃষক উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ-২০১টি, জাতীয় কর্মশালা-০২টি, আঞ্চলিক কর্মশালা-১০টি | ১৬৮.২০৪৯ | ||
১৫ | সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্প (জুলাই/২০২০ থেকে জুন/২০২৫) জিওবি, জনাব তারিক মাহমুদুল ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ৯১০২২৮৪১, 01718114480 | উদ্দেশ্যঃ ১) আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির সরবরাহ ও ব্যবহার বৃদ্ধি করে ফসলের ১০%-১৫% অপচয় রোধ এবং চাষাবাদে ৫০% সময় ও ২০% অর্থ সাশ্রয় করা, ২) সমন্বিতভাবে সমজাতীয় ফসল আবাদ করে কৃষি যন্ত্রপাতির ৫০% কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করা, ৩) কৃষি উৎপাদন ব্যয় হ্রাসকরণ এবং ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা, ৪)যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে পোষ্ট হারভেষ্ট ব্যবস্থাপনায় নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা, ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দারিদ্রতা হ্রাসকরণ। | কার্যক্রমঃ ক) উন্নয়ন সহায়তা মাধ্যমে যন্ত্র সরবরাহ - ৫১৩০০টি, গ্রামীণ মেকানিক প্রশিক্ষণ (২৮ দিন ব্যাপী)-৩০০ ব্যাচ, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ - ৫০০ ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ - ৪০ ব্যাচ, যৌথ জমি ব্যবহারকারী কৃষক/উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ -১০০০ ব্যা, ট্রেতে চারা তৈরির কৌশল সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ (৫ দিন ব্যাপী) -৫০ ব্যাচ, সমন্বিত যান্ত্রিক খামার কার্যক্রম-৩০০টি, জমির যৌথ ব্যবহারকারী কৃষকদের সভা-১২০০টি, সমন্বিত খামারে বীজ সহায়তা -১২৪০ মে. টন, কৃষি যন্ত্রপাতি ও উপকরণ সংরক্ষণাগার নির্মাণ-৩০০টি, কর্মশালা ও সেমিনার-৪৩টি, এটিআই প্রশিক্ষণ ভবন ও ডরমেটরি নির্মাণ - ১৮টি, কৃষি যন্ত্রপাতি টেষ্টিং ও প্রশিক্ষণ সেন্টারে সুবিধা বৃদ্ধি -১টি। | ৩০২০.০৬৮৫ | ||
১৬ | বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিরতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প (জুলাই/২০২০-জুন/২৫) জিওবি, জনাব মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান, প্রকল্প পরিচালক, ফোন ০১৭১২২৩৪৫১৩ | উদ্দেশ্যঃ ক) প্রকল্প এলাকার শস্যের গড় নিবিড়তা ২০৮% থেকে ২-৩% বৃদ্ধি; খ) বহুমূখী শস্য আবাদ এলাকা ১২,৮৯,৬৯৪ হেক্টর থেকে ২-৩% বৃদ্ধি; |
প্রদর্শনী স্থাপন ২২০৪০ টি, আঞ্চলিক কর্মশালা-3টি, অবহিতকরণ কর্মশালা-120টি, কৃষক ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী-1000 ব্যাচ, এসএএও-৬০ ব্যাচ, কর্মকর্তা- ৭ ব্যাচ, বিদেশ প্রশিক্ষণ- ৩ ব্যাচ, কৃষক মাঠ দিবস- ৬২২২ টি, উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ- ১২০টি, কৃষি মেলা- ১২০টি, কৃষককে পুরস্কার প্রদান- ১৫০০ জন, কৃষক গ্রুপ গঠন/ব্রিফ্রিং-623টি, পলিনেট হাউজ নির্মাণ- ১২০টি, ময়মনসিংহ অঞ্চলের এডি অফিস কাম ডরমিটরি ভবন ও ৩টি গ্যারাজ নির্মাণ। | ১২৩.৬৫৫৭ | ||
১৭ | ‘‘অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টিবাগান স্থাপন প্রকল্প (ইফনাপ)”, (১ম সংশোধিত), ডিএই, বাস্তবায়ন জানুয়ারি/২০২১খ্রি: -ডিসেম্বর/ ২০২৪খ্রি: জিওবি, ড. মোঃ আকরাম হোসেন চৌধুরী, প্রকল্প পরিচালক, ফোন ৫৫০২৮৪০১, ০১৭১১০৭১৯৭৩ | উদ্দেশ্য: ১. কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনাবাদি পতিত ও অব্যবহৃত বসতবাড়ি চাষের আওতায় আনা, ২. বছরব্যাপি ৫০৩১৬০টি কৃষক পরিবারের পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য সবজি ও মসলা জাতীয় ফসল উৎপাদন, ৩. ১৭৭১২০ জন কৃষক-কৃষাণী এবং ৫৭৬০ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন, রক্ষণাবেক্ষণ ও সম্প্রসারণ বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি। | কার্যক্রম: প্রদর্শনী -৫০৩১৬০টি, ভার্মি কম্পোষ্ট উৎপাদন-১০০টি, কৃষক প্রশিক্ষণ-৫০৯০৪ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ-১৯২ ব্যাচ, ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ- টি, কুল চেম্বার স্থাপন-১২৮টি, কৃষক ও এসএএও-দের উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ-১৯২ ব্যাচ। | ৪৫৫.৮১০০ | ||
১৮ | কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউজে স্থাপিত উদ্ভিদ সংগনিরোধ ল্যাবরেটরীকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ল্যাবরেটরীতে রুপান্তর প্রকল্প, (১ম সংশোধিত) জিওবি (অক্টোবর/২০২১ থেকে জুন/২০২৫) ড. শামীম আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০১৭১১১৭৪৩৪৫ | উদ্দেশ্যঃ ১) উদ্ভিদ সংগনিরোধের জন্য আন্তর্জাতিক মানের Accredited ল্যাবরেটরি স্থাপনের মাধ্যমে আমদানিকারক দেশের আমদানি শর্তানুযায়ী ২৫-৩০% রপ্তানি বৃদ্ধি করা; ২) বালাই নির্ণয় ও সনাক্তকরণের সক্ষমতা অর্জনসহ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগী প্রায় ৬০ জন দক্ষ জনবল তৈরি করা যাহা কৃষিপন্য আমদানি ও রপ্তানি কাজ চলমান রাখবে; ৩) উদ্ভিদ ও উদ্ভিদজাত পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমদানিকারক দেশের আমদানি শর্তানুযায়ী আন্তর্জাতিক মানের প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা; | কার্যক্রম : ১. কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউজের ৩৩১৫ বর্গফুট সম্প্রসারণ, ২. কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউজের মেরামত ও সংরক্ষন, ৩. কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউজের অনাবাসিক ভবন মেরামত ও সংরক্ষণ, ৪. ল্যাবরেটরি মেরামত ও সংরক্ষন, ৫. দশ ধরনের পরীক্ষাগার স্থাপন, ৬. কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ, ৭. ০১টি জাতীয় সেমিনার। | ১৫৮.৩২০০ | ||
১৯ | ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে খুলনা কৃষি অঞ্চলের জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন (জুলাই/২০২১-জুন/২৪), শেখ ফজলুল হক মনি, প্রকল্প পরিচালক, ০১৯১২১৫২৪২৪ | উদ্দেশ্যঃ ক) ক্লাইমেট-স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার ও পতিত জমি চাষের আওতায় আনার মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় ফসলের নিবিড়তা 170% থেকে 175% উন্নীতকরণ; খ) পানি ব্যবস্থাপনা, মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও উচ্চমূল্যের আধুনিক জাতের ফল এবং সবজি আবাদ সম্প্রসারণের মাধ্যমে উৎপাদন ৮%-১০% বৃদ্ধিকরণ; গ) স্থানীয় অভিঘাত সহনশীল টেকসই জাত সম্প্রসারণ ও অভিযোজন কৌশলের মাধ্যমে ফসলের বৈচিত্রায়ন ; | কার্যক্রমঃ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রদর্শনী-৯৪০০, মিনি গার্ডেন টিলার-260টি, পাওয়ার বুম স্প্রেয়ার-2০0টি, ফুট পাম্প স্প্রেয়ার-1000টি, মিনি কর্ণ সেলার (মটরসহ)- 800টি, ইসি মিটার (ব্রান্ডেড)- 200টি, সোলার পাম্প ০.৫ হর্স পাওয়ার-100টি, এলএলপি ৮.৫ অশ্ব ক্ষমতা সম্পন্ন-500টি, মিনি পুকুর খনন (200 বর্গমিটার)- ৭00 টি, ব্রো-পিট খনন (১৫ ফুট চওড়া ৬ ফুট গভীরতা)- ২০ কিমি, পলি নেট হাউজ (২০ শতক)- ৮ টি। | ৪৯.৭১০ | ||
২০ | জগন্নাথপুর ও মোহনগঞ্জ উপজেলায় দুটি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এটিআই) স্থাপন প্রকল্প, (১ম সংশোধিত), (জুলাই/২০২১ থেকে জুন/২০২৬) ড. মুহাম্মদ শরিফুল ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০১৭১৬৬১১৪৬৫ | প্রকল্পের উদ্দেশ্যঃ (ক) সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় এবং নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলায় দুটি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউট (এটিআই) স্থাপন, (খ) বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধীন চার বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কোর্সের আওতায় ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা, (গ) কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অন্যান্য কৃষি প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউট (এটিআই) এর ন্যায় প্রতিটিতে শিক্ষা ও প্রশাসনিক ভবন, ছাত্রাবাস (২০০ জন) ও ছাত্রীনিবাস (২০০ জন), অধ্যক্ষের জন্য বাসভবন, কর্মকর্তাদের জন্য ডরমিটরী, কর্মচারীদের জন্য ডরমিটরী, অতিথিশাল, মাল্টিপারপাস হলরুমসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ। | কার্যক্রমঃ ভূমি অধিগ্রহণ/ক্রয়-৩০ একর, আবাসিক ভবন নির্মাণ-২৬৭৬৭ বঃমিঃ, অনাবাসিক ভবন নির্মাণ-২৫৯৬৬ বঃমিঃ, অন্যান্য অবকাঠামো (আভ্যন্তরীণ রাস্তা)-৬০৭০ রানিং মিঃ, আঞ্চলিক কর্মশালা-২টি, প্রশিক্ষণ (অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ)-৮ ব্যাচ, এটিআই কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-৩২ ব্যাচ, কৃষক প্রশিক্ষণ-৫০ ব্যাচ, বৈদেশিক প্রশিক্ষণ ও এক্সপোজার ভিজিট-২ ব্যাচ, বৈদ্যুতিক ও ল্যাবরেটরী সরঞ্জামাদি স্থাপন-থোক। | ৩৮২.১৯৬৭ | ||
২১ | আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প, (জানুয়ারি/২০২২ থেকে ডিসেম্বর/২০২৬) মো: রকিব উদ্দিন, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০১৭১২৫০৫৯৩১ | প্রকল্পের উদ্দেশ্যঃ ১)আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও ফসলের জাত মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারণ করে কৃষি উৎপাদনশীলতা ১০% পর্যন্ত বৃদ্ধি করে কৃষকের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন। ২)সিলেট অঞ্চলে ৭১,২৭২ হেক্টর পতিত জমি আবাদের অন্তর্ভুক্তকরণ। ৩)ফসলের উন্নত জাত, মান সম্মত বীজ, মাটির স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা, জৈব সার ও জৈবিক বালাই ব্যবস্থাপনা, কৃষিতাত্ত্বিক পরিচর্যা, সেচ ব্যবস্থাপনা এবং শস্যের বহুমুখীকরণ চর্চার মাধ্যমে বিভিন্ন ফসলের গড় ফলন পার্থক্য ৫% হ্রাস করা। |
কার্যক্রমঃ কৃষক প্রশিক্ষণ ৮১৭৮ ব্যাচ (প্রতি ব্যাচে ৩০ জন), এসএএও প্রশিক্ষন ৯৫ ব্যাচ এবং ১২ ব্যাচ অফিসিয়ালকে প্রশিক্ষণ প্রদান, ৪৭৯৮ টি মাঠদিবস, ১২০ টি উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণসহ ২ ব্যাচ বৈদেশিক শিক্ষা সফর, বিভিন্ন মাঠফসল সব্জী ও ফলের জাত ও প্রযুক্তি প্রদর্শনী ৪৭৯৭৯ টি স্থাপন, ১৭৭৭ টি ৫০০মিটার ফিতা পাইপ, ৩৫৫৪ টি স্প্রেয়ার, ১০০০ টি পাওয়ার স্প্রেয়ার, ১৭৭৭ টি ভূট্টা মাড়াই যন্ত্র এবং ৫০০টি ০.৫কিউসেক এলএলপিসহ অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতি সংগ্রহ ও কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে সরবরাহ। | ২০০.৫৪৩৯ | ||
২২ | রফতানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্প, ডিএই, জুলাই ২০২২ হতে জুন ২০২৭ পর্যন্ত, জিওবি, মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, মোবাইলঃ ০১৮১৯-৪৫৭৫৭৪ |
মূল উদ্দেশ্যঃ ১. উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মানসম্মত আমের বর্তমান অবস্থা হতে ৫% উৎপাদন বৃদ্ধি করা, ২. রফতানিযোগ্য আম উৎপাদনের মাধ্যমে কৃষকের আয় বৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, রফতানি আয় বৃদ্ধি ও গ্রামীন অর্থনীতির উন্নয়ন, ৩. মানসম্মত আম উৎপাদন ও সংরক্ষণ বিষয়ে কৃষক, কর্মকর্তা ও সুবিধাভোগি (স্টেক হোল্ডার) জনগোষ্ঠীর দক্ষতা বৃদ্ধি। | মূল কার্যক্রমঃ ১) আম ফসলের প্রদর্শনী স্থাপন- ৮২৮০টি, ২) কৃষক প্রশিক্ষণ- ৯২০ব্যাচ, ৩) এসএএও প্রশিক্ষণ- ২৩০ ব্যাচ, ৪) অফিসার প্রশিক্ষণ-৪০ব্যাচ, ৫) উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ (কর্মকর্তা/এসএএও)- ৩০ ব্যাচ, ৬) উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ (কৃষক)- ৯২ ব্যাচ, ৭) ম্যাংগো গ্রেডিং, ক্লিনিং ও কুলিং শেড নির্মাণ- ০৫ টি, ৮) ম্যাংগো প্লাকার-৯২০টি, ৯) হাইড্রোলিক ম্যাংগো হারভেস্টার-০৪ টি, ১০) গার্ডেন টিলার - ৪৬টি, ১১) ফুট পাম্প-৯২০টি, ১১) এলএলপি-৪৬০টি, ১২) ফিতা পাইপ সেট-৪৬০টি। | ৪৭.০৮০০ | ||
২৩ | মসলার উন্নত জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্প, জিওবি, (জুলাই ২০২২-জুন ২০২৭) পর্যন্ত, জিওবি, রাসেল আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক মোবাইলঃ০১৭১৬৪৭২৯২২ | মূল উদ্দেশ্যঃ স্থায়ী ও মৌসুমী পতিত জমির পাশাপাশি বসতবাড়ির ফাকা জমি চাষের আওতাভূক্ত করে ২-৫% শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধি এবং উৎপাদন ব্যবস্থায় আধুনিকীকরণের মাধ্যমে মসলা ফসলের ফলন পার্থক্য কমিয়ে আনা। ২. বিদ্যমান শস্য বিন্যাসে টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও ফসল সংগ্রহোত্তর প্রযুক্তি সম্প্রসারণ বিশেষ করে মসলা ফসলের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বহুমুখীকরণ। ৩. প্রতিকূল পরিবেশে অভিযোজন ক্ষমতাসম্পন্ন আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও কৌশল সম্প্রসারণের মাধ্যমে মসলা জাতীয় ফসলের ৫% কৃষি উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি; ৪. আয়বর্ধক কার্যক্রমে ২৫-৩০% মহিলাদের (বিশেষ করে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মহিলাদের) সম্পৃক্ততার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন। | মূল কার্যক্রমঃ জাতীয় কর্মশালা-০৫টি, কৃষক প্রশিক্ষণ-২৬৫০ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ-৪৫ ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-২৯ ব্যাচ, কৃষক মাঠ দিবস-১৬৫০টি, কৃষক উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ-১৩৫ ব্যাচ, মাঠ প্রদর্শনী-২৮৬৫২ টি, পলিশেড/গার্ডসেড/নার্সারি সেড/লেবার সেড নির্মাণ-১৮৫টি। | ১১৯.৫০২০ | ||
২৪ | যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্প , জিওবি, (জুলাই ২০২২-জুন ২০২৭) পর্যন্ত, জিওবি, রমেস চন্দ্র ঘোষ, মোবাইলঃ ০১৭৩৮৩০৭৩৯২ | মূল উদ্দেশ্যঃ মোট ২৮,৬২০ জন কৃষকের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় উচ্চমূল্যের নিরাপদ ফসল উৎপাদন ১৫% বৃদ্ধি করা; ২. ব্যয়সাশ্রয়ী ও ফলপ্রদ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উচ্চমূল্য ফসলের উৎপাদনশীলতা ১৫% বৃদ্ধি এবং উৎপাদন ব্যয় ২০% হ্রাস করে কৃষিকে লাভজনক করা; ৩. ফসল সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কৃষকের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উচ্চমূল্য ফসলের সংগ্রহোত্তর ক্ষতি ১৫% হ্রাস করা; এবং ৪. খোরপোশ কৃষিকে বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে ১,৮০০ জন শিক্ষিত তরুণ ও নারী কৃষি উদ্যোক্তা তৈরী এবং তাদের কৃষির মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করা। | মূল কার্যক্রমঃ আঞ্চলিক অবহিতকরণ, পরিকল্পণা ও মূল্যায়ন ওয়ার্কশ: ০৫ টি, জেলা অবহিতকরণ, পরিকল্পণা ও মূল্যায়ন কর্মশালা: ৩০টি উপজেলা অবহিতকরণ, পরিকল্পণা ও মূল্যায়ন কর্মশালা: ১৫৫টি, কৃষক সংগঠনে অবহিতকরণ পরিকল্পণা প্রণয়ন সভা: ৩১৮ টি, প্রশিক্ষণ:২৫৪৪ ব্যাচ, উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ: ৬০ ব্যাচ ,সএএও প্রশিক্ষণ: ৭২ ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ: ১৬ ব্যাচ, কৃষক মাঠ দিবস: ৩৪৬৬ টি, কৃষক উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমন: ১২৪ব্যাচ, মাঠ প্রদর্শণী: ৩৪৬৬২টি, কৃষি পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র নির্মাণ: ৬২টি, বিদ্যুৎ বিহীন কুলিং চেম্বার নির্মাণ: ৩১৮ টি | ১৭১.৩২৬৩ | ||
২৫ | মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প (জানুয়ারি ২০২৩-ডিসেম্বর ২০২৭)-ডিএই অঙ্গ, জিওবি,ড. আখতার জাহান কাঁকন, প্রকল্প পরিচালক, মোবাইলঃ ০১৭১৮-১৩৭১১৩ | ক) মাশরুম উৎপাদন বৃদ্ধির নিমিত্তে বিশ্বের জনপ্রিয় বিভিন্ন প্রকার মাশরুমের জার্মপ্লাজম (২৫টি) সংগ্রহ করা এবং এসব জার্মপ্লাজমের বাংলাদেশে চাষ ও সংরক্ষণ উপযোগী লাগসই ও টেকসই প্রযুক্তি (২০টি) উদ্ভাবন/ উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ করা; (খ) মাননিয়ন্ত্রণ ও নিশ্চিতকরণের সুযোগ সৃষ্টিপূর্বক উচ্চ গুণগত মানসম্পন্ন মাশরুম ও মাশরুমজাত পণ্য উৎপাদন প্রযুক্তি/কৌশল সম্প্রসারণ করা; (গ) দারিদ্র হ্রাসকরণ ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে মাশরুম শিল্পোদ্যোক্তা সৃষ্টি (৮০০ জন) এবং মাশরুম চাষের মাধ্যমে আত্ম-কর্মসংস্থানের মডেল “মাশরুম পল্লী” কার্যক্রম (৮০০টি) সারাদেশে সম্প্রসারণ করা; (ঘ) মাশরুম ও মাশরুমজাত পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির মাধ্যমে নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীসহ সকল স্তরের মানুষের খাদ্য, পুষ্টি ও আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করা; এবং (ঙ) মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। | প্রযুক্তি প্রদর্শনী (৩,০৬০টি দানাদার ফসল, ৯,৭৯২টি উচ্চমূল্যের নিরাপদ সবজি, ১,৮৩৬টি তৈল জাতীয় ফসল, ৩,০৬০টি ফল বাগান); ১,২২৪টি মাটির স্বাস্থ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তি, ২,৩৮০টি বিশেষ প্রযুক্তি প্রদর্শনী; ৫টি কৃষক কেন্দ্র নির্মাণ, ১১৫টি বিদ্যুৎবিহীন কুলিং চেম্বার নির্মাণ, ৮টি পলিনেট/শেড হাউস নির্মাণ; ৯২টি উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ, ২,১৩৫টি মাঠ দিবস, ১২টি কৃষি প্রযুক্তি মেলা এবং অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ (১,৮৩৬ ব্যাচ কৃষক, ৬৪ ব্যাচ উদ্যোক্তা, ৪৪ ব্যাচ এসএএও, ১০ ব্যাচ কর্মকর্তা)। | ৯৬.৬৪১১ | ||
২৬ | দিনাজপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প (জানুয়ারি ২০২৩-ডিসেম্বর ২০২৭) জিওবি, জনাব আবুরেজা মো.আসাদুজ্জামান, প্রকল্প পরিচালক, মোবাইলঃ ০১৭১৮-৮৯৯১৭৩ | ১. আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে শস্যের নিবিড়তা ৪% (২৩৬% থেকে ২৪০%-এ) বৃদ্ধি করা; ২. পরিবেশবান্ধব উৎপাদন প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় উচ্চমূল্য ফসলের উৎপাদন ১২% বৃদ্ধি এবং জমির উৎপাদনশীলতা ৫% বৃদ্ধি করা; ৩. মাটির স্বাস্থ্য সংরক্ষণসহ ফসল সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কৃষকের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উচ্চমূল্য ফসলের সংগ্রহোত্তর ক্ষতি ১০% হ্রাস করা; ৪. খোরপোশ কৃষিকে বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে ১৪৪০ জন কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি করা। | প্রযুক্তি প্রদর্শনী (৩,০৬০টি দানাদার ফসল, ৯,৭৯২টি উচ্চমূল্যের নিরাপদ সবজি, ১,৮৩৬টি তৈল জাতীয় ফসল, ৩,০৬০টি ফল বাগান); ১,২২৪টি মাটির স্বাস্থ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তি, ২,৩৮০টি বিশেষ প্রযুক্তি প্রদর্শনী; ৫টি কৃষক কেন্দ্র নির্মাণ, ১১৫টি বিদ্যুৎবিহীন কুলিং চেম্বার নির্মাণ, ৮টি পলিনেট/শেড হাউস নির্মাণ; ৯২টি উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ, ২,১৩৫টি মাঠ দিবস, ১২টি কৃষি প্রযুক্তি মেলা এবং অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ (১,৮৩৬ ব্যাচ কৃষক, ৬৪ ব্যাচ উদ্যোক্তা, ৪৪ ব্যাচ এসএএও, ১০ ব্যাচ কর্মকর্তা)। | ৬৫.৩১৬৯ | ||
২৭ | ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্ট (সিএসএডাব্লিউপি), (জানুয়ারি/২০২২ থেকে ডিসেম্বর/২০২৬) খন্দকার মুহাম্মদ রাশেদ ইফতেখার, প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ০১৮১৪৯৪৭০৫৪ | প্রকল্পের উদ্দেশ্য: ১) ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় শতকরা ২ (দুই) ভাগ শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধি করা। ২) কমপক্ষে ১০ টি পানি সাশ্রয়ী প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় সেচের পানি ব্যবহার দক্ষতা শতকরা ৫০ ভাগ সাশ্রয়ী করা এবং সেই সাথে প্রকল্প এলাকার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা । ৩) প্রকল্প এলাকায় প্রতি বছর ১২০ টন দানাদার বীজ ৪০ টন ডাল জাতীয় ফসলের বীজ এবং ৪০টন তৈল জাতীয় ফসলের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ করা। | ২৩১২৭ টি ফসল ও প্রযুক্তি প্রদর্শনী, 2,313টি মাঠ দিবস, 100টি কৃষি প্রযুক্তি মেলা, 228টি কমিউনিটি সীড বেড, 1,14,000 ফিট ফিতা পাইপ বিতরণ, 228টি এলএলপি, 36টি মিনি সীডলিং পলিহাউজ, 57টি ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম, 57টি স্থানে বারিদ পাইপ, 57টি স্থানে সৌরবিদ্যুত চালিত সেচ সিস্টেম, প্রকল্প এলাকায় 57টি কৃষি পণ্য সংগ্রহ সেন্টার স্থাপন, 228টি পেয়াঁজ সংরক্ষণ চেম্বার, 3192টি কৃষি যন্ত্রপাতি, এফএসএস এর মাধ্যমে ট্রেনিং 228 ব্যাচ, কৃষকদের দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ 121 ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ 17ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ 17 ব্যাচ। | ১০৬.০৭৭৪০ | ||
২৮ | ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প। ডিএই অঙ্গ, জিওবি (জুলাই/২০১৭ থেকে জুন/২০২3) ড. বিজয় কৃষ্ণ বিশ্বাস, উপ-প্রকল্প পরিচালক, ফোনঃ ৫৫০২৮২৪৫, ০১৭১৬৩৪১৩৯৪ | উদ্দেশ্যঃ (ক) প্রকল্প এলাকায় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের নিমিত্ত কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ভাসমান কৃষি প্রযুক্তির বিস্তার ঘটানো।(খ) বারি কর্তৃক উদ্ভাবিত ভাসমান কৃষির উন্নত ও লাগসই প্রযুক্তিসমূহের বিস্তার ঘটানো এবং কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয় করা। (গ) ভাসমান কৃষির মাধ্যমে বারি/অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উদ্ভাবিত সবজি ও মসলা ফসলের আধুনিক জাতের বিস্তার ঘটানো। (ঘ) জলমগ্ন অবস্থায় ফসল উৎপাদনের নিবিড়তা বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণ এবং ভাসমান পদ্ধতিতে শাকসবজি ও মসলা চাষে ক্ষুদ্র কৃষকদের উৎসাহিত করা। (ঙ) মাহিলাদের ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সঞ্চালিত করার উদ্দেশ্যে তাদেরকে কৃষি কর্মকান্ডে নিয়োজিত করা। (চ) চাষকৃত জমির অপ্রতুলতা রয়েছে এমন স্থানে জলমগ্ন জমিতে ফসল উৎপাদনের মাধ্যম হিসেবে কচুরিপানার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা। | কার্যক্রম (১) কৃষক প্রশিক্ষণ ৪৬০ ব্যাচ, উপকার ভোগী কৃষক প্রশিক্ষণ-৪৬০ ব্যাচ, এসএএও প্রশিক্ষণ-২০ ব্যাচ, কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ-১০ ব্যাচ, জাতীয় কর্মশালা-০৫টি, জাতীয় সেমিনার-০৫টি, (২) মসলা ফসলের প্রদর্শনী-৩৪৫০টি, লতা জাতীয় সবজির প্রদর্শনী-৩৪৫০টি, লতাবিহীন সবজির প্রদর্শনী- ৪৬০০টি, (৩) মাঠ দিবস-৪৬০টি, কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ সফর-৯২ ব্যাচ, বীজের পাত্র- ২৩০০০টি, পানির ঝাঝরি-১১৫০০টি, ফেরোমোন ফাঁদ-১১৫০০টি, কালেকটিং বাস্কেট-১১৫০০টি, নেট (”০০০”)-৬৯০ হাজার মিটার। | ৩২.৩৮০০ | ||
২৯ | কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প, (১ম সংশোধিত), (জুলাই/২০১৬-জুন/২৩) জিওবি ও বিশ্ব ব্যাংক, ড. মোঃ শাহ কামাল, প্রকল্প পরিচালক, ০১৭১২১৮৪২৭৪ | উদ্দেশ্যঃ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, আবহাওয়া এবং নদ নদীর সামগ্রিক অবস্থা সম্পর্কিত উন্নত মানের এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য কৃষকের কাছে পৌঁছানো এবং এ সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত সংগ্রহের উন্নত পদ্ধতি ব্যবহারে ডিএই’র সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। | কার্যক্রমঃ একটি কমপ্রিহেন্সিভ ওয়েব পোর্টাল তৈরি করা; ৪৮৭উপজেলার তথ্য উপাত্ত ডিজিটাইজ করা; ৪৮৭ উপজেলার জলবায়ু ঝুকিম্যাপ তৈরি করা; ৬৪ জেলায় জেলা এগ্রোমেট সার্ভিস রুম স্থাপন; কৃষি আবহাওয়া সেবা সংক্রান্ত কৃষকের চাহিদা নিরূপণ; ৪,০৫১ টি ইউনিয়নে স্বয়ংক্রিয় রেইন গেজ ও কৃষি আবহাওয়া ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন; ৪৮৭টি উপজেলায় কৃষি আবহাওয়া কিওস্ক স্থাপন; ১৬৭৮ ব্যাচ প্রশিক্ষণ (চাষী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী), জাতীয় ০৬ টি এবং ৭০ টি আঞ্চলিক কর্মশালা, রোভিং কর্মশালা- জেলা-৬৪, উপজেলা-৪৯২। | ২১২.৩৭০০ | ||
খ) এডিপিবহির্ভুত প্রকল্প | ||||||
৩০ | “ ফ্লাড রিকনস্ট্রাকশন ইমারজেন্সি এসিসটেন্স প্রজেক্ট (ফ্রিপ)” (এপ্রিল ২০২৩-মার্চ ২০২৬, ড. মো: তৌফিকুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক, ফোন- ০১৭১২০২০৩৬৭ | উদ্দেশ্য: ১. টেকসই পদ্ধতি ও প্রযুক্তি অনুশীলনের মাধ্যমে ফসলের নিবিড়করণ, বহুমুখীকরণ, উন্নত সেচ ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদন বৃদ্ধি করা; ২. জলবায়ু স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তির মাধ্যমে বন্যা সহিষ্ণু ফসল উৎপাদন ব্যবস্থার প্রবর্তন করা; ৩. আধুনিক পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির মাধ্যমে ফসলের শস্য নিবিড়তা ১৭৪% থেকে ১৭৬% অর্থাৎ ২% হারে বৃদ্ধি করা; ৪. কৃষক এবং ডিএই কর্মকর্তাদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি এবং ডিএই’র প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। | কার্যক্রমঃ কৃষক গ্রুপ গঠন, পুরাতন গ্রুপ পূণ:গঠন ও ওরিয়েন্টেশন-৩৩০০, কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২৫, কৃষি প্রযুক্তি প্রদর্শনী-২৫৪৫৫, কৃষক প্রশিক্ষণ-২৬৩২, উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ-২৩, জেলা/ আঞ্চলিক পর্যায়ে কর্মশালা-৫, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়-১৩৯৪, কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম অফিস ভবন নির্মান-১টি, এগ্রিকালচার মাল্টিপারপাস সেন্টার নির্মান-২টি, | ৩০০.০০০০০ | ||
৩১ | প্রোগাম অন এগ্রিকালচারাল এ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ এ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রকল্প (পিসিইউ+এপিসিইউ ডিএই ) (জুলাই ২০২৩ থেকে জুন ২০২৮), মো: মিজানুর রহমান, প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর, ফোন:০১৭২২৩৪৩৪০০ | উদ্দেশ্য: ক) ফল ও সবজি ফসলের ৩ লক্ষ হেক্টর জমিকে এঅচ প্রত্যয়নের আওতায় আনয়ন। খ) ফসলের উচ্চফলনশীল জাতের আবাদযোগ্য জমির পরিমাণকে নতুনভাবে ২ লক্ষ হেক্টর বৃদ্ধিকরণ। গ) ধান জাতীয় অন্য দানাদার ফসল ডাল, তেল ও উদ্যান ফসলের আবাদি জমির পরিমাণ ২ লক্ষ হেক্টর বৃদ্ধিকরণ। ঘ) উন্নত ও দক্ষ সেচ প্রযুক্তির আওতায় ১লক্ষ হেক্টর জমিকে সেচ এলাকার আওতায় বৃদ্ধিকরণ। ঙ) “ কৃষক স্মার্ট কার্ড” পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পসারণ সেবা, উপকরণ ভর্তুকি সহায়তা ও ঋণ সহায়তা সহজলভ্যকরণ। চ) কৃষি পণ্য পরীক্ষাকরণের জন্য এক্রিডিটেড টেস্টিং প্রসেস এবং উন্নত ল্যাবরেটরী স্থাপন। ছ) কৃষি সেবা, কৃষি উৎদ্ভাবন ও কৃষি বানিজ্যিকিকরণের লক্ষ্যে কৃষি উদ্যেক্তা ২০০০০ যুবক ও মহিলাকে প্রশিক্ষণ প্রদান। জ) সম্প্রসারণ সিস্টেম এবং ঘঅজঝ ভুক্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের পরিচালনা মূল্যায়ন পদ্ধতির উন্নয়নকল্পে নতুন প্রযুক্তি ও উদ্ভাবণের মাধ্যমে গবেষণা এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড বৃদ্ধিকরণ। ঝ) নির্দিষ্ট কৃষি পণ্যের জন্য নুন্নতম ৫টি ভ্যালু চেইন প্রোমেশনাল বর্ডি গঠন ও পরিচালনা। ঞ) মানসম্মত তথ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন (কৃষি পরিসংখ্যান, অভ্যন্তরিন ও আন্তর্জাতিক কৃষি বাজার গবেষণা) । |
৩৩৫৮.৭৬৩০ | |||
৩২ | “গোপালগঞ্জ ও পার্শ্ববর্তী বিল মোহনার খাদ্য ব্যবস্থার পরিবর্ধন ও শস্য বানিজ্যিকীকরণ ও উৎপাদনশীলতা উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প দুটির সম্ভাব্যতা যাচাই “ শীর্ষক সমীক্ষা সপ্রকল্প (এপ্রিল ২০২৩-ডিসেম্বর ২০২৩)ড. মোঃ সাহিনুল ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক, ফোন:০১৭১১৭৩৭৩৩৫ | উদ্দেশ্যঃ দুটি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই | কার্যক্রমঃ১. গোপালগঞ্জ ও পার্শ্ববর্তী বিল মোহনার খাদ্য ব্যবস্থার পরিবর্ধন প্রকল্পের সমীক্ষা, ২. শস্য বানিজ্যিকীকরণ ও উৎপাদনশীলতা উন্নয়ন শীর্ষকপ্রকল্পের সমীক্ষা। | ১.৩০০০ | ||